আপনি কি ভেবেছেন হাসপাতালে লাইনে গিয়ে দাঁড়াবেন আর আপনাকে ভ্যাকসিন দিয়ে দেয়া হবে?
করোনার টিকা নিতে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে ভেবে আপনি কি ক্ষুব্ধ?
যদি ক্ষুব্ধ হয়ে থাকেন তাহলে আগে জেনে নিন, কেন এই রেজিস্ট্রেশন?
প্রথমত এই ভ্যাকসিন একবারে দেয়া হবে না, দেয়া হবে ধাপে ধাপে।
প্রথম পর্যায়ে করোনার টিকা পাবেন ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থকর্মীসহ সম্মুখযোদ্ধা।
পরবর্তী ধাপে আছেন, পুলিশ, সাংবাদিক, চাকরিজীবী, পিওন, ড্রাইভারসহ এমন পেশার লোকজন যাদের প্রতিদিন রাস্তায় বের হতে হয়।
এছাড়া বয়স ভেদেও ভ্যকসিনের অগ্রাধিকার নির্ণয় করা হবে।
তাই আপনি কোন পেশায় আছেন বা আপনার বয়স কত? তা জানার জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র প্রয়োজন।
এছাড়া কারা কারা ভ্যকসিন পেয়েছেন কারা পাননি সেটার হিসেব থাকা জরুরী।
যদি হিসেব না রাখা হয় তাহলে ভ্যাকসিন বঞ্চিত হতে পারে অনেকেই।
এছাড়া যাদের ২য় ডোজ ভ্যকসিন দেয়া হবে তাদের প্রথম কবে দেয়া হয়েছিলো সেটার হিসেব রাখাও জরুরী।
সব হিসেব একসাথে রাখার জন্য প্রয়োজন একটি ডাটাবেজ, যেই ডাটাবেজ দেখেই নির্ধারণ করা যাবে কতজনকে ভ্যকসিন দেয়া হয়েছে আর কতজন বাকী আছেন।
তাই অনেক চিন্তা-ভাবনা করেই রেজিস্ট্রেশন করতে বলা হয়েছে।
অজ্ঞতা থেকে বের হয়ে আসুন, করোনার ভ্যকসিন পেতে রেজিস্ট্রেশন করুন।